Saturday, October 29, 2016

বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নে আসা “কম্পিউটার এবং তথ্য প্রযুক্তি” অংশের জন্য যে বইগুলো অবশ্যই পড়া উচিত ।

No comments :





সময় এর সাথে সাথে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ছে । প্রতি বছর চাকরির বিভিন্ন পরীক্ষায় বিশেষ করে বিসিএস, ব্যাংকসহ অন্যান্য অনেক নন ক্যাডার জব এ রিটেন পরীক্ষায় এখন বেশ কম্পিটিশন । তাই ভালো প্রস্তুতি এবং সঠিক পরিকল্পনা ছাড়া এই সকল পরীক্ষায় ভালো করা আসলেই অনেক কঠিন । বিগত কয়েক বছর এর প্রশ্ন দেখলেই বুঝতে পারবেন যে বিভিন্ন পরীক্ষায় "কম্পিউটার এবং তথ্য প্রযুক্তি" অংশনটি বেশ গুরুত্ব বহন করছে । কারণ প্রায় সব পরীক্ষায় ৫-১০ মার্কস এর মত প্রশ্ন থাকে এই কম্পিউটার এবং তথ্য প্রযুক্তি অংশ থেকে । তাই যে কোন পরীক্ষার জন্য এই পার্টটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ । কম্পিউটার এবং তথ্য প্রযুক্তি অংশে ভালো করার জন্য আজকে কিছু বই শেয়ার করবো সবার সাথে । বইগুলো ভালভাবে পড়লে আপনি অবশ্যই যে কোন পরীক্ষায় সেটি হোক ব্যাংক, বিসিএস বা অন্য যে কোন পরীক্ষায় ভালো করবেন "কম্পিউটার এবং তথ্য প্রযুক্তির" প্রশ্নগুলোতে ।

১। Easy কমপিউটার এন্ড তথ্য প্রযুক্তি


এই বইটি বেশ ভালো । অনেকেই যারা বিভিন্ন ব্যাংক এবং বিসিএস পরীক্ষাতে ভালো করেছেন তারা এই বইটির কথা বলে থাকেন । ৩৩৯ পেজের এই বইটিতে কমপিউটার এন্ড তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন ইতিহাস থেকে শুরু করে প্রত্যেকটি বিষয় খুব নিখুঁত এবং সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে । Easy Publication এর এই বইটি সবার পড়া উচিত বলে আমি মনে করি বিভিন্ন এক্সাম এর জন্য ।
বইটি ডাউনলোড করার লিঙ্ক : https://userscloud.com/sp0xpoppal11


২। টেকনিক কমপিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি

টেকনিক এর কমপিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি অনেকটা আগের বই এর মতই । এটিও বেশ ভালো এবং তথ্য বহুল বই । যারা আগের বইটি পড়া শেষ করবেন তারা এর পরে এই বইটিও পড়তে পারেন । নীলক্ষেত হার্ড কপি পাবেন । দাম নিবে সম্ভবত ১০০ টাকা ।
টেকনিক এর কমপিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি বইটির ডাউনলোড লিঙ্ক : https://userscloud.com/phedrqb8b90e

৩। ক্লাস ১১-১২ (Intermediate) এর কমপিউটার ও তথ্য প্রযুক্তির বই

অনেকে বলেন বেসিক থাকে স্টার্ট করা ভালো । যারা আগের বিভিন্ন ক্লাসের বই দিয়ে প্রিপারেশন শুরু করে চান তাদের জন্য ক্লাস ১১-১২ (Intermediate) এর কমপিউটার ও তথ্য প্রযুক্তির বইটি ভালো হবে । তবে এই বইটি তে সব থিউরিটিক্যাল বিষয় । তাই আপনার নিজেকে নোটস করে পড়া ভালো । তবে পুরো বইটি পড়লে অবশ্যই বেসিক ক্লিয়ার হবে অনেক । বইটি মুলত ক্যামব্রিয়ান পাবলিকেশন এর বই
ক্লাস ১১-১২ (Intermediate) এর কমপিউটার ও তথ্য প্রযুক্তির বই এর ডাউনলোড লিঙ্ক : https://userscloud.com/dr10eblc7amm

এর পাশাপাশি ওরাকেল, প্রফেসরস এর যে কোন একটির কমপিউটার ও তথ্য প্রযুক্তির বই পড়তে পারেন । তবে সব এক্সসাথে পড়বেন না । আসতে আসতে একটি একটি করে সব বই শেষ করুন । এর পাশাপাশি অন্যান্য জুনিওর ক্লাস এর বইগুলোও দেখতে পারেন বেসিক ক্লিয়ার করার জন্য ।

লেখক
B.Sc in EEE, Stamford University Bangladesh

Friday, October 28, 2016

general knowledge part 2 | I.C.T তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি হতে ৪০টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এবং উওর দেওয়া হল যা আপনার আজীবন কাজে লাগবে..

No comments :


I.C.T তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি হতে ৪০টি
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এবং উওর দেওয়া হল যা আপনার
আজীবন কাজে লাগবে..
.
প্রশ্ন ও উত্তরঃ
১। প্রশ্নঃ বিশ্বে ইন্টারনের চালু হয় কখন ?
উত্তরঃ ১৯৬৯ সালে।
২। প্রশ্নঃ বাংলাদেশে ইন্টারনের চালু হয় কখন ?
উত্তরঃ ১৯৯৬ সালে।
৩। প্রশ্নঃ ইন্টারনেটের জনক কে ?
উত্তরঃ ভিনটন জি কার্ফ ।
৪। প্রশ্নঃ WWW এর অর্থ কি ?
উত্তরঃ World Wide Web.
৫। প্রশ্নঃ WWW এর জনক কে ?
উত্তরঃ টিম বার্নাস লি ।
.
৬। প্রশ্নঃ ই-মেইল এর জনক কে ?
উত্তরঃ রে টমলি সন।
৭। প্রশ্নঃ ইন্টারনেট সার্চইঞ্জিনের জনক কে?
উত্তরঃ এলান এমটাজ ।
৮। প্রশ্নঃ Internet Corporation For Assiged Names
And Number – ICANN এর প্রতিষ্টা কবে?
উত্তরঃ ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৮৮ সালে ( সদর দপ্তর
ক্যালিফোর্নিয় )
৯। প্রশ্নঃ ইন্টারনেট জগতের প্রথম
ডোমেইনের নাম কি ?
উত্তরঃ ডট কম ।
১০। প্রশ্নঃ কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্টান সিম্বোলিকস
ইন্টারনেট জগতের প্রথম ডোমেইন ডট কম
রেজিস্ট্রেশন করে কবে ?
উত্তরঃ ১৫ মার্চ ১৯৮৫ সালে ।
.
১১। প্রশ্নঃ ইন্টারনেট ব্যাবহারকারী শীর্ষদেশ
কোনটি ?
উত্তরঃ প্রথম-চীন, দ্বিতীয় যুক্তরাষ্ট্র
১২। প্রশ্নঃ বহু জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার ( Web
Browser ) কি কি?
উত্তরঃ Opera, Mozilla, Internet Explorer, Rock
Melt, Google Chromr.
১৩। প্রশ্নঃ বিখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন Google এর প্রতিষ্টাতা
কে ?
উত্তরঃ সার্জে এম বেরিন ওলেরি পেজ।
১৪। প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকিং সাইট কি
কি?
উত্তরঃ Twitter, Facebook, Diaspora, MySpace,
Orkut.
১৫। প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকিং সাইট
টুইটারের কবে প্রতিষ্টিত হয় ?
উত্তরঃ ২০০৬ সালে।
.
১৬। প্রশ্নঃ টুইটারের প্রতিষ্টাতা কে?
উত্তরঃ জ্যাক উর্সে , ইভান উইলিয়াম, বিজ স্টোর্ন ।
১৭। প্রশ্নঃ ফেসবুকের প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ মার্ক জুকারবার্গ, ক্রিস হেগস, ডাসটিন
মোক্রোভিজ, এডুয়ার্জে সাভেরিনা
১৮। প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকিং সাইট
ফেসবুকের কবে প্রতিষ্টিত হয় ?
উত্তরঃ ২০০৪ সালে ।
১৯। প্রশ্নঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রদত্ত চিকিৎসা
পদ্ধিতিকে কি বলে ?
উত্তরঃ টেলি মেডিসিন ।
২০। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কি ?
উত্তরঃ অনলাইনভিত্তিক ফ্রি বিশ্বকোষ ।
.
২১। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কে প্রতিষ্টা করেন ?
উত্তরঃ জিমি ওয়েলস (যুক্তরাষ্ট)
২২। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কবে প্রতিষ্টা করেন?
উত্তরঃ ২০০১ সালে ।
২৩। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া ফাউন্ডেশন কি ?
উত্তরঃ অনলাইনভিত্তিক বিশ্বকোশ উইকিপিডিয়ার মালিক
প্রতিষ্টান ?
২৪। প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) কি?
উত্তরঃ সুইডেন ভিত্তিক আন্তর্জিক সংস্থা ।
২৫। প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) এর কাজ কি?
উত্তরঃ এর কাজ বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রের গুরুত্ব
পূর্ন এমন একটি গোপন সংবাদ সংগ্রহ করে প্রকাশ
করা ।
.
২৬। প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) কে প্রতিষ্টা
করেন ?
উত্তরঃ জুলিয়ান আসেঞ্জ ( অস্ট্রেলিয়া )
২৭। প্রশ্নঃ বিশ্বে প্রথম ইন্টারনেট নেটওয়ার্কিংয়ে
র নাম কি ?
উত্তরঃ ARPANET ( Advanced Research Projects
Agency Network)
২৮। প্রশ্নঃ ফ্লিকার কি ?
উত্তরঃ ছবি শেয়ারিং সাইট Flickr.
২৯। প্রশ্নঃ ইউটউব কি ?
উত্তরঃ ভিডিও শেয়ারিং সাইট YouTube.
৩০। প্রশ্নঃ YouTube এর প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ স্টিভ চ্যান জাভেদ করিম ।
.
৩১। প্রশ্নঃ স্প্যাম কি ?
উত্তরঃ অনাকাঙ্কিত ই-মেইল।
৩২। প্রশ্নঃ কম্পিউটার মাউসের জনক কে ?
উত্তরঃ ডগলাস এঙ্গেলবার্ট।
৩৩। প্রশ্নঃ আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে?
উত্তরঃ চালর্স ব্যাবেজ
৩৪। প্রশ্নঃ FACEBOOK -এর সদর দপ্তর কোথায়?
উঃ California
৩৫। প্রঃ Google কবে প্রতিষ্ঠা করা হয়?
উঃ ১৯৯৮ খ্রিঃ
.
৩৬। প্রঃ 3g সেবা সর্বপ্রথম কখন চালু হয়?
উঃ ২০০১ খ্রিঃ
৩৭। প্রঃ 4g এর প্রকৃত bandwidth কত?
উঃ 10MBps
৩৮। প্রঃ ABC কি?
উঃ একটি কম্পিউটার
৩৯। প্রঃ HTML মানে কি?
উঃ Hype Text Markup Language
৪০। প্রঃ PC-তে সর্বপ্রথম operating
system,ব্যবহার করা হয় কবে?
উঃ ১৯৭১ খ্রিঃ
৪১। প্রঃ Printer কি ধরনের device?
উঃ Output
৪২। প্রঃ ROM এর পূর্ণ রূপ কি?
উঃ Read Only Memory
.
★ ভালো লাগলে শুধু একটা # Thanks জানাবেন..
..
.
..
.....


rony

MOJER GONIT PART 3 | মাত্র ৬/৭ সেকেন্ডে শতকরা অংক করে ফেলুন।

No comments :


মাত্র ৬/৭ সেকেন্ডে শতকরা অংক করে ফেলুন। .

-
প্রয়োজনীয় মূর্হুতে খুঁজে পেতে পোষ্টটি আপনার
ওয়ালে শেয়ার করে রাখুন।
-
কিভাবে Percent বের করবেন তার জন্য নিচের
.
টেকনিকটি দেখুন
1. 30% of 50= 15 (3*5=15)
Technique::::::কিভাবে মাত্র কয়েক
সেকেন্ডে এর উত্তর বের করবেন?
প্রশ্নে উল্লেখিত সংখ্যা দুটি হল 30
এবং 50।
এখানে উভয় সংখ্যার এককের ঘরের
অংক ‘শুন্য’ আছে। যদি উভয় সংখ্যার
এককের ঘরের অংক ‘শুন্য’ হয় তাহলে
উভয়
সংখ্যা থেকে তাদেরকে (শুন্য) বাদ
দিয়ে বাকি যে সংখ্যা পাওয়া যায়
তাদেরকে গুণ করলেই উত্তর বের হয়ে
যাবে
অর্থাৎ এখানে 3 এবং 5 কে গুণ করলেই
উত্তর বের হয়ে যাবে।
আরও কিছু দেখুন -
2. 40% of 60= 24 (4*6=24)
3. 20% of 190= 38 (2*19=38)
4. 80% of 40= 32 (8*4=32)
5. ৫০ এর ১০% কত? =৫ (৫*১=৫)
১. 20% of 18= 3 (2 * 1.8 = 3.6)
এখানে দুটি সংখ্যার মধ্যে একটির
এককের ঘরের সংখ্যা ‘শুন্য’। তাহলে
এখন
কি করব? ঐ ‘শুন্য’ টাকে বাদ দেব আর
যে
সংখ্যায় ‘শুন্য’ নেই সেই সংখ্যার
এককের
ঘরের আগে একটা ‘দশমিক’ বসিয়ে
দেব।
বাকী কাজটা আগের মতই।
আরও কিছু দেখুন -
২. 25% of 44=11 (2.5*4.4=11)
৩. 245% of 245=600.25 (24.5*24.5=600.
25)
৪. ১২৫ এর ২০% কত? = ২৫ (১২.৫*২=২৫)
৫. ১১৫২৫ এর ২৩% কত? = ২৬৫০.৭৫
(১১৫২.৫*২.৩=২৬৫০.৭৫

Wednesday, October 26, 2016

মেসেজে ব্যবহার করুন বাংলা স্টিকার

No comments :

স্টিকার বা ইমোজি ব্যবহার করতে কে না ভালোবাসে! তবে আপনি যদি ইংরেজিতে "Happy Birthday", "Beautiful" আর "Good Job" স্টিকার ব্যবহার করতে না চান, তবে আপনার জন্যই আছে বাংলা স্টিকার অ্যাপটি।
অ্যাপটিতে রয়েছে মজার মজার বাংলা স্টিকারের সমাহার। সহজে ব্যবহার উপযোগী এই অ্যাপ থেকে পছন্দের স্টিকারটি বাছাই করে অথবা নিজে স্টিকার তৈরী করে ফেসবুক, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ ইত্যাদি জনপ্রিয় ম্যাসেঞ্জারে বন্ধুদের স্টিকার পাঠানো যাবে। এছাড়াও অ্যাপটি দিয়ে যে কেউ সহজেই ছবি এবং টেক্সট ব্যবহার করে নিজের পছন্দমত স্টিকার তৈরী করতে পারবে।
বাংলা স্টিকারের ফিচারসমূহঃ
· এতে রয়েছে নিজের পছন্দমত স্টিকার বানানোর অপশন ।
· জনপ্রিয় এবং প্রচলিত বাংলা শব্দ ও বাক্য
· রয়েছে বিশেষ দিবসের শুভেচ্ছা সম্বলিত স্টিকার।
· আছে মজার মজার মুখভঙ্গি সম্বলিত অনেক অনেক স্টিকার
· রয়েছে স্টিকার ডাউনলোডের সুবিধা।
· সার্চ করার সুবিধা।
তো আর দেরী কিসের? ডাউনলোড করে ফেলুন মজার এই অ্যাপ আর মেতে উঠুন স্টিকার শেয়ারের আনন্দে। 

Tuesday, October 25, 2016

MOJER GONIT PART 2

No comments :


ক্যালকুলেটরের চেয়ে দ্রুত গণনা করার টেকনিক'টা

জেনে নিই।

আপনাকে যদি বলা হল ৩২ * ১১ = কত?

ক্যালকুলেটর ছাড়া কতক্ষন লাগবে বলুন?

চলুন মাথার মধ্যেই করে পেলিঃ এখানে
(×)= গুনন ৩+২=৫ এই ৫ কে বসিয়ে
দেন ৩২ এর মাঝখানে,
পাওয়া গেলো ৩৫২ এইটাই আপনার
উত্তর।
ক্যালকুলেটরের টিপে বের করতে যত
সময় লাগে তার
আগেই আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন। .
আবার ৪৪*১১=?
একই ভাবে, ৪+৪= ৮
বসিয়ে দেন ৪৪ এর মাঝখানে ৮। পেয়ে
গেলেন ৪৮৪
আপনার
উত্তর।
একই ভাবে,
৮১*১১ = ? ৮+১=৯
অতএব , ৮১*১১=৮৯১।
……………………………………………………
কিন্তু আপনাকে যদি বলে, ৮৫*১১ =
কত?
এখানে একটু সমস্যা আছে,
৮+৫ =১৩ এখানে, কিন্তু ১৩ মাঝখানে
বসিয়ে দিলে উত্তর
কিন্তু ৮১৩৫ হবে না,
আপনি আগের মতো ৩ কে ৮ ও ৫ এর
মাঝখানে বসাবেন
আর এই
অতিরিক্ত ১ কে ৮ এর সাথে যোগ করে
দিন, পেয়ে
গেলেন ৯৩৫! এটাই আপনার উত্তর। .
একই রকম আরেকটা দেখুন! ৮৭*১১ =
কত?
৮+৭ = ১৫ >> ৫ কে মাঝখানে
বসান,অতিরিক্ত ১ কে ৮ এর সাথে যোগ
করে পেলুন,, দেখুন তো,, ৯৫৭ কিনা??
এটাই উত্তর।
………………………………………
…………………
এবার আরেকটু কঠিন দিকে যাই, যদি
বলে ৯৯*১১ = কত?
৯+৯ = ১৮ , ৮ কে মাঝে রেখে ৯ এর
সাথে ১ যোগ
করে ১০ পাই সেভাবেই বসিয়ে আমরা
পাই,
১০৮৯ এটিই উত্তর।
………………………………………
…………………
এখন যদি তিনটি সংখ্যার সাথে গুনের
ক্ষেত্রে বলা হয় তখন
কিভাবে করবেন?
যেমন ৩২৫*১১ = কত ?
.
এখানে প্রথমের ৩ ও পরের ৫ ঠিক
থাকবে, মাঝের
ক্যলকুলেশন হবে এরকম, প্রথমে ৩+২=৫,
এবং ২+৫=৭,
পেয়ে গেলেন ৫৭, এই ৫৭ কে ৩,৫ এর
মাঝে বসিয়ে দিন পেয়ে গেলেন ৩৫৭৫ এটিই আপনার
উত্তর।
.
এটা কেবল ১১ এর সাথে গুনের ক্ষেত্রে
প্রযোজ্য।
আপনি কিছুটা প্রাকটিস করলে আপনার
সর্বোচ্চ আধাঘন্টা
লাগবে আয়ত্তে আনতে!!


স্মার্ট কার্ডের তথ্য এখন অ্যাপে

No comments :

স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র (National Smart Card) অ্যাপ গুগল প্লে স্টোরে টপ সেভেনে পৌঁছে গেছে।
স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পাবেন মোবাইল অ্যাপেই। বাংলাদেশে তৈরি এই অ্যাপটি ইতিমধ্যে দুই লক্ষের উপরে ডাউনলোড হয়েছে এবং গুগল প্লে স্টোরে বুকস এন্ড রেফারেন্সে টপ ৭-এ স্থান দখল করেছে। বহুপ্রতীক্ষিত উন্নতমানের জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্ট কার্ড) বিতরণের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে । ২২ ধরনের সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র কাজে লাগবে।

পৃথিবীর অজানা ২৫ রহস্যঃ

No comments :




পৃথিবী কাঁপানো ২৫ রহস্যের উদঘাটন হয়নি আজও। তবে এগুলো নিয়ে আলোচনা-গবেষণা চলছে এখনো। রহস্যময় পৃথিবীতে প্রাকৃতিক বা
অ-প্রাকৃতিক রহস্যের সীমা নেই। এরমধ্যে আবার কিছু স্থান বা বিষয় রয়েছে যা অতি-প্রাকৃতিক। এ কারণে এগুলো যুগ যুগ ধরে মানুষের কাছে হাজারো রহস্যে ঘেরা। আধুনিক বিজ্ঞানের উৎকর্ষতাও এ রহস্য উদঘাটন করতে পারেনি।
.
রহস্যঘেরা এই ভয়ঙ্কর স্থানগুলোকে
অতি-প্রাকৃতিক স্থান বলে অভিহিত করেছেন বিজ্ঞানীরা। পৃথিবীতে এমন ২৫টি ভয়ঙ্কর স্থান রয়েছে যেগুলোর রহস্য আজো উদঘাটন হয়নি। অদূর ভবিষ্যতে হবে কিনা সেটাও বলতে পারছেন না কেউ। অনেকেই স্থানগুলোর নাম শুনেই চমকে উঠেন। তাহলে চলনু, কয়েকটি পর্বে দেখে নিই পৃথিবীর সেই রহস্যময় ২৫টি স্থান।
# ২৫রহস্যঃ পর্ব ১
.
১. ম্যাকেঞ্জি ভূতঃ
এডিনবরোর ব্ল্যাক মসোলিয়াম হল স্যার জর্জ ম্যাকেঞ্জির সমাধি। এখানে যে সব পর্যটকরা ঢোকেন, তাদের অনেকেরই গায়ে পড়ে অদ্ভুত আঁচড়। এই আঁচড়ের রহস্য ভেদ করা যায়নি।
.
২. আইয়ুদের অ্যালুমিনিয়াম গোঁজঃ
১৯৭৪ সালে রোমানিয়ায় আবিষ্কৃত হয় ২৫ লক্ষ বছর আগের একটি গোঁজ। গোঁজটিতে অ্যালুমিনিয়ামের চিহ্ন পাওয়া যায়। কিন্তু সেসময় অ্যালুমিনিয়ামের ব্যবহার ছিল অজানা। সেসময় কোথায় থেকে এ গোঁজ আনা হয়েছে সেটি আজো উদঘাটন হয়নি।

# ২য়_পর্ব
৩. এসএস ঔরাঙ্গমেডাং অন্তর্ধান
রহস্য: ১৯৪৭ সালে মালয়েশিয়ার এই জাহাজ আকস্মিক ভাবেই সমুদ্রপথে হারিয়ে যায়। সেই জাহাজ কোথায় হারিয়ে গেল জানা যায় না আজও। এমনকি কখনো এ জাহাজের সন্ধান পাওয়া যাবে কিনা সেটিও বলতে পারছেন না বিজ্ঞানীরা।
.
৪. নাজকা লিপি: প্রাচীন নাজকা সভ্যতার মানুষজন মাটির বিরাট অংশ জুড়ে এঁকে গেছেন মাকড়সা, হনুমান, হাঙর আর ফুলের ছবি। যেগুলোর প্রকৃত আকৃতি একমাত্র বিমান থেকে দেখলেই বোঝা যায়। সেসময় কীভাবে তারা এসব ছবি একেছিলেন সে রহস্য আজো উদঘাটন হয়নি।
# ৩য়_পর্ব
.
৫. লালবাহাদুর শাস্ত্রীর মৃত্যুরহস্যঃ
১৯৬৬ সালে তাসখন্দে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রীর আকস্মিক মৃত্যু এক রহস্যময় বিষয়। কিভাবে তার মৃত্যু হয়েছে সেটি আজো রসহস্যময়।
.
৬. ডিবি কুপারঃ একটি বোয়িং ৭২৭ বিমান হাইজ্যাক করার পর মাঝআকাশে দুই লাখ ডলার সমেত প্যারাশুট নিয়ে প্লেন থেকে ঝাঁপ দেন কুপার। তার পর কী হল, কোথায় গেলেন তিনি, সে রহস্য আজো অজানা। ১৯৭১ সালের ২৪ নভেম্বর পোর্টল্যান্ড এবং সিয়াটলের মধ্য আকাশে এ ঘটনা ঘটেছিল। উড়োজাহাজ ছিনতাইয়ের অভিযোগে আজও তাকে খুঁজছে মার্কিন গোয়েন্দারা।
৭. ‘ওয়াও’ সঙ্কেতঃ
ওহিও বিশ্ববিদ্যালয়ে আকাশ নিরীক্ষণ কেন্দ্রে কর্মরত জেরি এমান স্যাজিটেরিয়াস তারকাপুঞ্জ থেকে হঠাৎ এক অদ্ভুত বেতার বার্তা পেয়েছিলেন। সেই বার্তার অর্থ আজও অজানা। বিজ্ঞানীরাও এ বার্তার অর্থ উদঘাটন করতে পারেনি।
.
৮. ব্রিটিশ কলম্বিয়ার
সমুদ্রসৈকতের কাটা পাঃ
এই সমুদ্রসৈকতে প্রায়শই ভেসে আসে মানুষের পায়ের কাটা নিম্নাংশ। কাদের পা, কোথা থেকে আসে তা কেউ জানে না। এ নিয়ে অনেক গবেষণাও হয়েছে কিন্তু ফলাফল শূন্য। ফলে কাটা পায়ের নিম্নাংশের রহস্য আজো উদঘাটন হয়নি।

Monday, October 24, 2016

How to remove 'Blogger Templates Creator Name

No comments :

How to Remove Credit Link? (কিভাবে সরাবেন ক্রেডিট লিংক?)



Actually, these links are attached with some JavaScript or CSS. Finding JavaScript from the template and thenremoving is too boring and time-consuming also it requires lot’s of effort to do this. But in other hand, you caneasily hide the credit/footer link via CSS. This method is very simple and takes only 2 minutes.

Steps to Remove Credit/Footer Link:

1.                           First of all, go to Blogger.com
2.                         Just Login to your Blogger Profile and select your blog.
3.                          Now go to Dashboard > Template > Edit .






  • Go to the footer and find the credit/footer link which needs to remove/hide. You’ll find something likeCopyright, credit or designed etc (Like the picture shown below).
  • Or




·                           Add the following line with your original copyright ID. (As shown in picture below).
style=”visibility: hidden”






·                           Now, you need to Save your Template.

Conclusion:

Some of you are searching on the internet how to remove footer credit link and convert free blogger template into premium. So, I hope this tutorial helps you. Share your idea/suggestion/feedback related to articles I publish here. Thanks, and stay tuned.

 if you need See video go to my ch anal click here

বোতাম পেন হোল্ডার

No comments :



বিভিন্ন আকারের রঙিন বোতাম আমাদের অনেকেরই পছন্দ। আর ছোট-বড়, হরেক রঙা এসব বোতাম ব্যবহার করে যদি সুন্দর একটি বোতাম পেন হোল্ডার বানানো যায় তবে তো আর কথাই নেই! তাই আমাদের আজকের আয়োজনে থাকছে বোতাম পেন হোল্ডার বানানোর পদ্ধতি।
যা যা লাগবেঃ
১। আর্ট পেপার
২। বোতাম
৩। টিস্যু পেপার রোল
৪। কাঁচি
৫। আঠা
বানানোর পদ্ধতিঃ
প্রথমে একটি খালি টিস্যু পেপার রোল নিতে হবে। এবার রোলটির উপরে পছন্দ অনুযায়ী যে কোন রঙের চারকোণা একটি আর্ট পেপার আঠা দিয়ে লাগাতে হবে। আর্ট পেপারটি লাগানোর পর তা শুকানোর জন্য কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। এবার শুকিয়ে গেলে, পছন্দ অনুযায়ী অনেকগুলো বোতাম নিতে হবে।
বোতামগুলোর আকার এবং আকৃতি যত ভিন্ন রকমের হবে তত তা দেখতে সুন্দর লাগবে। এবার প্রতিটি বোতামের একপাশে আঠা লাগিয়ে তা সাবধানে টিস্যু পেপার রোলটির উপর বসাতে হবে। রোলটির একপাশ থেকে বোতাম লাগানো শুরু করে ঘুরে অন্যপাশে গিয়ে তা শেষ করতে হবে। চাইলে বোতামের লাইনগুলো আঁকাবাঁকা করেও লাগাতে পারবেন। এবার পেন হোল্ডারটা আবারও শুকানোর জন্য রেখে দিতে হবে। ব্যস, খুব সহজেই প্রস্তুত আপনার টেবিলে রাখার জন্য বোতাম পেন হোল্ডার।
(লোকাল বাস)

কোন বয়সে কতটা ঘুম প্রয়োজন?

No comments :

বয়স অনুযায়ী মানুষের ঘুমের প্রয়োজনও ভিন্ন হয়। সুস্থ থাকতে সকলের চাই যথেষ্ট ঘুম। কিন্তু সেই যথেষ্ট বলতে কতটুকু ঘুমকে বোঝানো হয়?
৩ মাস পর্যন্ত:- ১৪ থেকে ১৭ ঘণ্টা। যদিও ১১ থেকে ১৩ ঘণ্টাও যথেষ্ট হতে পারে। তবে কোনভাবেই ১৯ ঘণ্টার বেশি হওয়া উচিত নয়।
৪ থেকে ১১ মাস:- কমপক্ষে ১০ ঘণ্টা আর সর্বোচ্চ ১৮ ঘণ্টা।

১/২ বছর বয়স:- ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা।
৩-৫ বছর বয়স:- বিশেষজ্ঞরা মনে করেন ১০ থেকে ১৩ ঘণ্টা।
৬-১৩ বছর:- ৯-১০ ঘণ্টা।
১৪-১৭ বছর:- ৮-১০ ঘণ্টার ঘুম প্রয়োজন।
১৮- ৬৪ বছর:- ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।
৬৫ বা তার বেশি বছর:- ৭/৮ ঘণ্টার ঘুম আদর্শ। কিন্তু ৫ ঘণ্টার কম বা ৯ ঘণ্টার বেশি হওয়া উচিত নয়।

ফেক আইডি ও পরিচয় চুরি

No comments :

এদেশে আমরা “ফেক আইডি” ব্যাপারটা কতটা সিরিয়াস, সেটা আমরা অনেক ক্ষেত্রেই বুঝি না। পাশ্চাত্যের নানা দেশে অন্য এক ব্যাক্তির নাম বা পরিচয় ব্যবহার করা বা নকল করাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়।
অন্য কোনো ব্যক্তির পরিচয় চুরি করাকে বলা হয় “আইডেন্টিটি থেফট”। পাশ্চাত্যে আইডেন্টিটি থেফট করার অপরাধে পাঁচ বছরের জন্য জেলে পাঠানো হতে পারে। এদেশে সাধারণত আইডেন্টিটি থেফট মানে আমরা ফেসবুক ফেক আইডিকেই বুঝি।
আর কি হতে পারে আইডেন্টিটি থেফট? মনে করুন কেউ আপনার মোবাইলের সিম চুরি করে সেই মোবাইল ব্যবহার করে একটি অপরাধ করলো, এটা আইডেন্টিটি থেফট-এর মধ্যে পড়বে। কেউ আপনার এটিএম কার্ড, ই-মেইল আইডি, ইউনিভার্সিটি আইডি কার্ড বা ড্রাইভার লাইসেন্স চুরি করলো অথবা আপনার পাসপোর্ট ব্যবহার করে গলাকাটা পাসপোর্ট বানানোর চেষ্টা করলো; এসব কিছুই আইডেন্টিটি থেফট। একজন অপরাধী এগুলোর যেকোনো একটা ব্যবহার করে একটি অপরাধ করে আপনাকে ফাঁসিয়ে দিতে পারে।
আপনার পরিচয় অনেক মূল্যবান একটি বিষয়। সুতরাং এটি নিয়ে যত্নবান হোন। মোবাইল এবং কম্পিউটারে সিকিউরিটি সফটওয়্যার যেমন অ্যান্টি ভাইরাস ব্যবহার করুন। যেকোনো প্রকার আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে থানায় জিডি করুন এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করুন।

Sunday, October 23, 2016

আন্ড্রয়েড কথন- ডলফিন ব্রাউজার

No comments :






ডলফিন ব্রাউজার আধুনিক সব বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন দ্রুতগতির একটি ইন্টারনেট ব্রাউজার। ব্রাউজারটির ইউজার ইন্টারফেস ইতিমধ্যে অনেক ব্যবহারকারীর মন জয় করে ফেলেছে।
ডলফিন ব্রাউজার এইচডি-র প্রধান সুবিধা হচ্ছে জেসচার কন্ট্রোল। ব্রাউজারটি চালু থাকা অবস্থায় নিচের কোণ থেকে জেসচার মোড চালু করে স্ক্রিনে আঙ্গুল দিয়ে স্পর্শ করে f লিখলে দেখবেন মূহুর্তেই চলে আসবে ফেসবুক! একইভাবে G লিখলে আসবে গুগল। এভাবে পছন্দমতো সাইটের জন্য আলাদা আলাদা টাচ জেসচার যোগ করে নিতে পারবেন। এছাড়াও এতে ভয়েস কন্ট্রোল রয়েছে, যার মাধ্যমে কথা বলেই ব্রাউজিং-এর কাজ সেরে নিতে পারবেন।
ডাউনলোড লিঙ্ক
ডাউনলোডে ডাটা খরচ প্রযোজ্য

সাইবার সিকিউরিটি / ইথিক্যাল হ্যাকিং এর উপর যারা আগ্রহী তাদের জন্য বিশেষ সংবাদ.

No comments :
.. সৌদি আরবে সরকারী ভাবে নিয়োগ চলছে সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞদের, সেই সাথে বাংলাদেশেও রয়েছে দারুণ চাহিদা।
কেনো সাইবার সিকিউরিটি শিখবেন এবং এর মাধ্যমে কিভাবে ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন? এই ভিডিওটি দেখে নিতে পারেনঃ https://goo.gl/9rpvRm
এরিনা সিকিউরিটির ওয়েব সিকিউরিটি কোর্সের আসন্ন ব্যাচে এডমিশন কার্যক্রম চলছে। সাইবার সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে এবং এডভান্স ওয়েব সিকিউরিটি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে আপনি ও চাইলে আসন গ্রহন করতে পারেন এই কোর্সে।
বৈশিষ্ট্যঃ
# দেশসেরা এবং মন্ত্রনালয়ের সাথে জড়িত কয়েকজন সাইবার সিকিউরিটি স্পেশালিষ্টদের দ্বারা প্রশিক্ষণ।
# যারা প্রোগ্রামিং সম্পর্কে আগের থেকে ধারনা নেই তাদেরকে বেসিক ব্যাপার গুলো থেকে শুরু।
# কোর্স শেষে দুই মাসের ইন্টার্নি প্রজেক্ট আমাদের আমাদের টীমের সাথে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসের কাজ গুলো করার সুযোগ।
শর্তাবলীঃ
# প্রতিটা ক্লাসের রেকর্ড রাখা হয়, তাই কেউ একদিন অনুপস্থিত থাকলে তাকে ক্লাস পরবর্তী সময়ে রেকর্ড এবং অতিরিক্ত ক্লাস করার সুযোগ দেওয়া হয়। কিন্তু কেউ পুর্ব অনুমতি ছাড়া একটানা দুই সপ্তাহ ক্লাস না করলে তার স্টুডেন্টশীপ সাময়িক ভাবে বরখাস্ত করা হবে।
ক্লাসের নিয়মাবলী এবং সময় সুচীঃ
# ক্লাস সময় প্রতি শুক্রবার এবং শনিবার।
প্রথম ব্যাচঃ বিকেল ৩ টা থেকে ৬ টা। দ্বিতীয় ব্যাচঃ রাত ৯ টা থেকে ১১ টা।
# আপনি শুধুমাত্র যে কোন একটি ব্যাচে আসন নিশ্চিত করতে পারবেন।
# ক্লাশ গুলো অনলাইনে আমাদের নিজস্ব সার্ভারের মাধ্যমে হবে। তাই বিশ্বের যে কোন স্থান থেকে বাংলা ভাষার যে কেউ আমাদের কোর্সে অংশ নিতে পারবেন।
# এডমিশন শেষ করে আসন নিশ্চিত করার পরেই আপনাকে একটি আইডি পাসওয়ার্ড প্রদান করা হবে যার মাধ্যমে আপনি যে কোন প্রান্ত থেকেই লগিন করে আমাদের ট্রেইনারদের ক্লাস গুলো করতে পারবেন এবং যে কোন প্রশ্ন করতে পারবেন।
# যারা বাংলাদেশে রয়েছেন তাদের জন্য কোর্স শেষে পরীক্ষাটি আমাদের এরিনা সিকিউরিটির অফিসে এসে দিতে হবে। এছাড়া সকল ক্লাস অনলাইন ভিত্তিক পরিচালনা করা হবে। [ তবে যারা শুধুমাত্র বাংলাদেশের বাইরে রয়েছেন তারা অনলাইনেও পরীক্ষাটি দিতে পারবেন।]
কোর্স ফিঃ ১২ হাজার টাকা।
প্রধান ট্রেইনারঃ
Tanjim Al Fahim
[ CEO of CyBER - 71.
President of Arena Security.
Cyber security consultant BUET.
Cyber security trainer Ministry of ICT, FTFL project. ] এছাড়াও রয়েছে একঝাক তরুণ সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞরা যারা এই ব্যাচটিতে প্রশিক্ষন দিবেন।
কোর্স আউটলাইনঃ
☑ – প্রোগ্রামিং কন্সেপ্ট (পিএইচপি ও মাইএসকিউএল)
☑ – সাইবার সিকিউরিটি পরিচিতি
☑ – ওয়েব নেটওয়ার্ক পেন্টেস্টিং
☑ – সিস্টেম হ্যাকিং
☑ – ট্রোজান এবং ব্যাকডোর
☑ – ভাইরাস এবং ওয়ার্ম
☑ – স্যোসাল ইঞ্জিনিয়ারিং
☑ – ডিডস (ডেনিয়াল অফ সার্ভিস)
☑ – ওয়েব সার্ভার পেন্টেস্টিং
☑ – ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন পেন্টেস্টিং
☑ – বিভিন্ন ওয়েব অ্যাটাকিং মেথড
☑ – লিনাক্স বেসড অপারেটিং সিস্টেম
☑ – সিইএইচ হ্যাকিং মেথডলজি (সিএইচএম)। এছাড়াও প্রত্যেকটি বিষয়ে প্রফেশনাল সেক্টরে দক্ষ করে গড়ে তুলতে সর্বোচ্চ সহায়তা।
কোর্স শেষে চাইলে বাংলাদেশ কারিগরী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সার্টিফিকেট সংগ্রহ করা যাবে।
ভর্তি হওয়ার নিয়মাবলীঃ # পাসপোর্ট সাইজের ছবি সহ আপনার ভোটার আইডি কার্ড / পাসপোর্ট / জন্ম নিবন্ধনের কপি ই মেইলের মাধ্যমে পাঠাতে হবে।
# যেহেতু আসন সংখ্যা সীমিত [ ২৫ জন ] তাই এই সময়ের মধ্যেই আসন নিশ্চিত করতে হবে।
ক্লাস শুরুঃ ক্লাস শুরু হবে ২৮ অক্টোবর ২০১৬ থেকে। [ ২৬ অক্টোবরেই এডমিশন প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাবে। ]
যোগাযোগঃ শুধুমাত্র পরীক্ষা ছাড়া এটা সম্পুর্ন অনলাইন ব্যাচ, তাই সকল প্রকার কার্যক্রম অনলাইনের মাধ্যমেই পরিচালনা করা হয়। এবং বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকেই বাংলা ভাষাভাষীরা এখানে যোগদান করতে পারবেন।
ভর্তি সংক্রান্ত যে কোন প্রশ্ন কিংবা কোন কিছু জানার থাকলে যোগাযোগ করতে পারেন এরিনা সিকিউরিটির হটলাইনে,
# 01779224640
অফিসঃ 2/2 , Mirpur Road, Block-A, Lalmatia, Dhaka-1207
সাইবার সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে এবং এডভান্স ওয়েব সিকিউরিটি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে আপনি ও চাইলে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন কোর্সটি সম্পর্কে।
এছাড়াও এরিনা সিকিউরিটি নিয়ে সচরাচর কিছু প্রশ্নোত্তর জানতে পারবেন এই লিঙ্কেঃ https://goo.gl/
FuFdMJ
বি.দ্রঃ কোর্স শেষে আগ্রহীরা চাইলে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে Computer and Information ট্রেডে সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন।

আরও সৃজনশীল হতে চান ?? ভুলে যান লজ্জা !!

No comments :



আমরা সবাই কম বেশী সৃজনশীল। আপন মনে কেউ লেখেন কবিতা, কেউ করেন গুন গুন গান। কেউ আঁকেন ছোট্ট ফড়িং। সৃজনশীলতার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র এই প্রয়াসগুলো এক সময় বড় হয়ে আমাদের অনেককে প্রকাশিত করে বড় কোন শিল্পি হিসেবে। কিন্তু অনেকেই পিছিয়ে পড়েন, চর্চা থেমে যায় ছেলাবেলায়।
আপনি নিজেই হয়তো নিজের সাথে যুক্ত করতে পারবেন কথাগুলো। অথবা কোন বন্ধুর কথা নিশ্চয় মনে পড়ছে যে চমৎকার গান করত। কিন্তু আর শোনা যায় না তার কন্ঠ, এমনকি একা কোন বৃষ্টিভেজা বিকেলেও। আপনি জেনে অবাক হবেন, কিন্তু সত্যি হল- মানুষের সৃষ্টিশীলতাকে নষ্ট করার মূলে রয়েছে বিব্রতবোধ, লজ্জা। ঝেড়ে ফেলুন জীবন থেকে এই শত্রুকে।
জেমস ক্লিয়ার তার সৃজনশীল জীবনযাপন বিষয়ের একটি লেখায় 'ইউরেকা' মুহূর্ত, 'আহা' বা 'লাইট বাল্ব' মুহূর্তকে ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি মনে করেন, প্রতিভা জন্মগত নয়। মানুষের জীবনে কখন কোন মুহূর্তটি তার প্রতিভাকে প্রকাশের সুযোগ করে দেবে বলা যায় না। এর সবচেয়ে ভাল উদাহরণ স্যার আইজ্যাক নিউটন।
১৬৬৬ সালে তিনি একটি আপেলকে দেখেন গাছ থেকে পড়তে। তিনি কি জিনিয়াস হয়েই জন্মেছিলেন? না। ছোটবেলায় তার পড়াশোনার ফলাফল ছিল খুবই খারাপ। শিক্ষকরা তার ব্যাপারে আশা ছেড়েই দিয়েছিলেন বলা যায়! সেই তিনিই পরবর্তীতে তার সময়ের শ্রেষ্ঠ পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, প্রাকৃতিক দার্শনিক হিসেবে নিজেকে তুলে ধরলেন। কিভাবে সম্ভব হল এটি? সম্ভব হল, কারণ সকল ধরণের উপহাসকে উপেক্ষা করে তিনি ক্রমাগত চালিয়ে গেলেন নিজেকে উন্নত করার লড়াই।
আপেল গাছের নিচে বসে যখন তিনি দেখলেন আপেলটি পড়ে গেল তখন তিনি ভাবলেন, কেন সবসময় আপেল সরাসরি মাটিতেই পড়ে? কেন সেটি ডানে বা বামে পড়ে না? এইসব অদ্ভুত হাস্যকর প্রশ্ন থেকেই কিন্তু আজকের গ্রাভিটি সূত্রের জন্ম।
“The falling apple was merely the beginning of a train of thought that continued for decades,” Clear নির্দিষ্ট করে বলেন।
আপনি যখন কোন কিছু সৃষ্টি করতে যাচ্ছেন তখন তার বিশেষত্ব শুধু আপনিই টের পান। অন্যেরা না বুঝেই সমালোচনা করেন, হাসাহাসি করেন। আপনি যদি সেই মুহূর্তে থেমে যান তাহলে আপনার সাথে বন্ধ হয়ে যায় বিকাশও। নিজের চিন্তার উপর ফোকাস করুন। নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন। অন্যরা যাই মনে করুক না কেন আপনি শুধু কাজে মন দিন।
প্রশ্ন শুনে বিব্রত হতে থাকলে কখনোই এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। ছোট্ট উদাহরণেই বোঝা যায় সেটা। আপনি খুব ভাল বক্তব্য লিখে, ভাল প্রস্তুতি নিয়ে স্টেজে উঠলেন। কিন্তু আপনাকে দেখেই ঠাট্টা করতে লাগলো কিছু মানুষ। আপনি যদি লজ্জা পেয়ে স্টেজ থেকে নেমে যান, হেরে গেলেন সেখানেই। আর যদি সব তামাশা উপেক্ষা করে শুধু মনোযোগ দেন আপনার কাজে, তাহলে দেখবেন যারা হাসি ঠাট্টা করছিলেন তারাও যোগ দিয়েছেন হাত তালিতে। তাই, লজ্জা ভুলে এগিয়ে যান শুধু সামনের দিকে।

মানসিক_চাপ কমানোর ৮টি কার্যকারী উপায়।

No comments :
#
মানসিক চাপ এখন যেন মহামারী আকার ধারণ
করেছে। বহু মানুষই মানসিক চাপের কারণে প্রচণ্ড
অসুবিধার মধ্যে জীবনপাত করছেন। আর বর্তমান
নাগরিক জীবনে নানা যান্ত্রিকতার কারণে এ
সমস্যা ক্রমে যেন বাড়ছে। তবে মানসিক চাপ থেকে
মুক্ত থাকার কয়েকটি সহজ উপায় রয়েছে। • এ লেখায়
তুলে ধরা হলো তেমন কয়েকটি উপায়….. ১. হাসুনঃ
আপনি যতবার হাসবেন ততবারই আপনার দেহের
বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে। আর
এর পাশাপাশি রক্তপ্রবাহও বাড়বে। ফলে দেহের
বিভিন্ন অঙ্গ নতুন করে পুষ্টি পাবে। আর মানসিক
চাপও কমে যাবে অনেকাংশে। বিভিন্ন গবেষণাতে
এ বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে। ২. পোষা প্রাণীর সঙ্গ
নিনঃ পোষা প্রাণীর সঙ্গে থাকলে বা তার সঙ্গে
খেলাধুলা করলে মানসিক চাপ অনেকাংশে কমে
যায়। আর এ কারণে পোষা কুকুর, বিড়াল কিংবা অন্য
কোনো প্রাণী আমাদের শুধু আনন্দই দেয় না, তা
দেহে হরমোনের মাত্রাতেও পরিবর্তন আনে। আর
এতে সেরোটোনিন ও প্রোলেকটিন হরমোন
নিঃস্বরণ বৃদ্ধি পায়। ফলে মানসিক চাপ কমে যায়।
৩. গোলমাল থেকে দূরে থাকুনঃ সব সময় আপনি যদি
গোলমালপূর্ণ স্থানে থাকেন তাহলে তা
স্বাভাবিকভাবেই আপনার মনের চাপ অনেক
বাড়িয়ে দেবে। আর এ কারণে আপনার উদ্বেগও
বেড়ে যাবে। তাই আপনি যদি মানসিক চাপ থেকে
মুক্ত থাকতে চান তাহলে নিরিবিলি স্থান বেছে
নিন। এজন্য কর্মক্ষেত্রে যেমন নিরব স্থানে বসতে
হবে তেমন বেডরুমে যেন বাইরের শব্দ না আসে
সেজন্য মনোযোগী হতে হবে। ৪. বাড়ির কাজ করুনঃ
আপনার বাড়ির বিভিন্ন ধরনের কাজে নিজেকে
ব্যস্ত রাখুন। এ কাজগুলো আপনাকে বিমলান্দ দেবে।
আর এ কারণে মানসিক চাপও কমে যাবে। ৫. জুস পান
করুনঃ জুস পান করলে মানসিক চাপ কমবে। বিভিন্ন
গবেষণায় দেখা গেছে, ভিটামিন সি আপনার
মানসিক চাপ কমাতে ভূমিকা রাখে। আর এ মানসিক
চাপ কমানোর পেছনে কাজ করবে কর্টিসল হরমোন।
৬. গানঃ আপনার গলার স্মর ভালো কিংবা খারাপ
যাই হোক না কেন, গান গাইতে কোনো লজ্জা
পাবেন না। কারণ গলা খুলে গান গাইলে তা আপনার
মানসিক চাপ অনেকাংশে কমিয়ে দেবে। ৭. হাঁটুনঃ
মানসিক চাপ কমানোর অন্যতম একটি উপায় হলো
হাঁটা। প্রকৃতির কাছাকাছি হাঁটলে সবচেয়ে বেশি
উপকার পাওয়া যাবে। ৮. গভীর শ্বাস নিনঃ মানসিক
চাপ কমানোর একটি দারুণ উপায় হলো গভীর করে
শ্বাস নেওয়া। এটি নিয়মিত করতে পারলে মানসিক
চাপ কমাতে ভূমিকা রাখে।
# Collected

পাসপোর্ট ও জমির খতিয়ান সম্পর্কে জানতে

No comments :

আজ আমরা দেশের যে কোন জায়গা থেকে সহজে ও দ্রুত পাসপোর্ট করা এবং জমির খতিয়ান/পর্চা বের করার উপায় সম্পর্কে জানবো।
সহজে পাসপোর্ট করার পদ্ধতিঃ আজকাল পাসপোর্ট করা আগের তুলনায় আরও সহজ হয়ে গিয়েছে। গ্রাম বা শহর, অর্থাৎ দেশের যে কোন জায়গা থেকে যে কেউ খুব সহজেই ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে পাসপোর্টের ফর্ম পূরণ করতে পারবেন এবং নিকটস্থ ডিজিটাল সেন্টারে টাকা ও আবেদন জমা দিতে পারবেন। শুধু একবার ঢাকার পাসপোর্ট অফিসে আসতে হবে ছবি তোলার জন্য। অনলাইনে পাসপোর্ট ফর্ম ফিলাপ করতে হবে বাংলাদেশ মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ওয়েবসাইটে। যার ঠিকানা হচ্ছেঃ http://www.passport.gov
.bd/ ।এই ঠিকানায় গিয়ে পাসপোর্ট অ্যাপ্লিকেশন ফিলআপ করতে হবে। অ্যাপ্লিকেশন ফিলআপের নিয়মাবলী পাওয়া যাবে ওয়েবসাইটের উপরে মেন্যুবারে থাকা Online MRP Instruction অপশনে গিয়ে। এই পদ্ধতিতে পাসপোর্ট পাওয়া যাবে নরমাল হলে তিন সপ্তাহের মধ্যে, আর্জেন্ট হলে সময় লাগবে দু’সপ্তাহ। খরচ পড়বে ৩৪৫০/=, আর্জেন্ট হলে লাগবে এর দ্বিগুণ, ৬৯০০/=।
সহজে জমির খতিয়ান/পর্চা/নকল বের করার পদ্ধতিঃ দেশের যেকোন নাগরিক যেকোন জায়গা থেকে ব্যক্তিগত কিংবা ক্রয় করতে ইচ্ছুক যে কোন জমির বিভিন্ন রেকর্ড এখন খুব সহজেই অনলাইন আবেদনের মাধ্যমে সংগ্রহ করতে পারবেন। এসএ (SA),সিএস (CS),বিআরএস (BRS) নকল / পর্চা/ খতিয়ান/ সার্টিফাইড কপি অনলাইনে আবেদন করে সংগ্রহ করা যাবে সংশ্লিষ্ট জেলার জেলার প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুম থেকে। জমির খতিয়াল তিনভাবে তোলা যাবে। যেমনঃ
১। জেলা ই-সেবাকেন্দ্রঃ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জেলা ই-সেবাকেন্দ্রের মাধ্যমে ওয়ানস্টপ সার্ভিস গ্রহন করা যায়।
২। ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্রঃ দেশের বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে অবস্থিত ইউনিয়ন পরিষদ সেবা কেন্দ্র(ইউআইএসস
ি) থেকে নাগরিকগন আবেদন করতে পারবেন।সেক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত কোর্ট ফি ছাড়াও জেলা প্রশাসন নির্ধারিত প্রসেসিং ফি দিতে হবে।
৩। জেলা ওয়েব পোর্টালঃ জেলা ওয়েব পোর্টালে নির্ধারিত আবেদন ফরম ফিলআপ করে ব্যক্তি নিজেই জমির খতিয়ান সংগ্রহ করতে পারে। জেলা ওয়েব পোর্টাল পাবার জন্য আপনাকে
www.districtname.gov.bd ঠিকানায় যোগাযোগ করতে হবে। সেখানে জমির খতিয়ানের জন্য আবেদন বাটনে ক্লিক করলেই সংশ্লিষ্ট ফর্মটি পাওয়া যাবে।
জমির খতিয়ানের জন্য আবেদন করা যায় দু’ভাবেঃ
ক) জরুরি ডেলিভারীঃ সময় লাগে সাধারনত ০৩ কার্যদিবস
খ) সাধারন ডেলিভারীঃ সময় লাগে লাগে ৭-১০দিন।
*খতিয়ান(পর্চা)টি ডাকযোগে পেতে নির্ধারিত কলাম পূরণ করতে হবে।
* আবেদনের সাথে নির্ধারিত কোর্ট ফি জেলা প্রশাসকের সংশ্লিষ্ট ই-সেবাকেন্দ্র থেকে ক্রয় করে আবেদনপত্রের সাথে যুক্ত করে জেলা সেবা কেন্দ্রে জমা দেওয়া যাবে। এছাড়াও আবেদনের সাথে কোর্ট ফি সংযুক্ত করে ডাকযোগে জেলা ই-সেবাকেন্দ্রে জমা দেওয়া যাবে।
*খতিয়ান উত্তোলন ফিঃ জরুরিঃ কোর্ট ফি-২০ টাকা, ডেলিভারী ফি-২ টাকা।
সাধারণঃ কোর্ট ফি- ১০ টাকা, ডেলিভারী ফি- ২ টাকা।
খতিয়ানের তোলার জন্য বিস্তারিত জানতে এবং আবেদনের নমুনা পত্র ডাউনলোড করতে ঘুরে আসুন এই ঠিকানায়- https://goo.gl/TZOqGw
জীবনযাত্রাকে আরও সহজ করে তোলার এরকম আরও সেবার খবর আপনার কাছে পৌঁছে দিতে এইচডিএম-এর নতুন আয়োজন শান্তিপাশা ডট কম।এইচডিএম হচ্ছে এটুআই (এক্সেস টু ইনফরমেশন) এর নতুন সংযোজন। প্রতি পর্বে আছে কুইজ, কুইজে অংশ নিয়ে জিতে নিতে পারেন আকর্ষণীয় পুরষ্কার। অনুষ্ঠান শেষে প্রতিটি পর্ব আপলোড করা হবে আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে। ইউটিউব লিংকঃ
https://goo.gl/kFNUr1 , প্রোগ্রামটি নিয়ে বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন বিটিভির পর্দায়।

Thursday, October 20, 2016

ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে টোল ফ্রি ৯৯৯ সেবা

No comments :

কোন খরচ ছাড়াই ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে নাগরিকরা ডেস্ক থেকে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স সেবা নিতে পারবেন। এ জন্য গ্রাহকের কোনো রকম খরচ লাগবে না।
১৯ তারিখ থেকে শুরু হওয়া তিন দিনের ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে এই সেবা উদ্বোধন করা হবে। ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হয়েছে এটি। রোববার থেকে ৯৯৯ নম্বরে কল ঢুকতে শুরু করেছে। একই সঙ্গে সকল অপারেটর থেকে কল করার ব্যবস্থাও এতে সংযুক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। দুটি ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিফোন সার্ভিস প্রোভাইডার অগ্নি সিস্টেমস ও আম্বার আইটি এ কল সেন্টারে কারিগরি সহায়তা দেবে। দুই কোম্পানি মিলে একই সঙ্গে ১২০টি কলে সাড়া দেওয়া যাবে, বলে জানিয়েছেন কোম্পানির কর্মকর্তারা। এর আগে কয়েক দফায় তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক কয়েকটি শর্টকোড বরাদ্দ নেন টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের কাছ থেকে। পরে শেষ পর্যন্ত সব ফেরত দিয়ে ৯৯৯ নম্বরে সেবাটি চালু করতে যাচ্ছেন তিনি। একই ধরণের জরুরি সেবা সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনার কথা বলে টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমও বিটিআরসির কাছ থেকে ১১১ বরাদ্দ নিয়েছেন। এখন সেটি ৯৯৯ হিসেবে উন্মুক্ত হতে যাচ্ছে।

চাকরির ইন্টারভিউ নিয়ে ভয়?

No comments :

বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ শেষ করে চাকরির জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়ে যায় চাকরি প্রার্থীদের।
আর চাকরি খোঁজের এ পথে সবচেয়ে বড় বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় আত্মবিশ্বাসের অভাব এবং ইন্টারভিউ দেয়ার ভয়। তাই আমাদের আজকের জব অফারস –এ থাকছে ইন্টারভিউ-এর প্রস্তুতি নিয়ে ১০টি টিপস।
· সঠিকভাবে গবেষণা করে নেয়া- যে কোম্পানিতে ইন্টারভিউ দিতে যাওয়া হচ্ছে সে কোম্পানি নিয়ে এবং তাদের প্রোডাক্ট, কাস্টমার ও সার্ভিস নিয়ে ভালোভাবে জেনে ইন্টারভিউতে যাওয়া উচিত। এতে করে ইন্টারভিউতে নিজেকে সহজভাবে উপস্থাপন করা যাবে এবং কোম্পানি প্রার্থীর কাছে থেকে কি চাচ্ছে তা-ও বুঝতে সুবিধা হবে। তাই অযৌক্তিক কথা না বলে বরং কোম্পানি সম্পর্কে পূর্ব ধারণা নিয়ে তবেই ইন্টারভিউতে যাওয়া উচিত।
· সঠিক কাপড় বেছে নেয়া- ইন্টারভিউতে যাওয়ার সময় কোন কাপড়টি পড়া উচিত, কোন রঙের কাপড় বেছে নেয়া উচিত; এসব কিছু নিয়ে চিন্তাভাবনা করা অনেক বেশি প্রয়োজন। পরিপাটিভাবে কাপড় পরিধান করাও ইন্টারভিউ-এর অনেক বড় একটি অংশ, যা ব্যাক্তিত্ব প্রকাশে সহায়ক।
· ভালোমতো পূর্ব প্রস্তুতি নেয়া- চাকরি প্রার্থীর সাথে একের অধিক সিভি এবং রেফারেন্স-এর কপি রাখা উচিত, যেন প্রয়োজনের সময় তা হাতের কাছেই থাকে।
· সময়মত ইন্টারভিউতে উপস্থিত থাকা- ইন্টারভিউতে অবশ্যই সময়মতো উপস্থিত থাকতে হবে। ইন্টারভিউ শুরুর ১০ থেকে ১৫ মিনিট আগে অফিসে থাকা উচিত। এতে করে দেরিতে এসে আর নার্ভাস হতে হবে না।
· উদ্যমী এবং আত্মবিশ্বাসী হওয়া- ইন্টারভিউতে ঢুকে ভদ্রতা প্রকাশের জন্য প্রথমে হ্যালো বলে হ্যান্ডশেক করা উচিত। এমন কি কথা বলার সময়ও এমন কণ্ঠে বলতে হবে যেন নার্ভাস থাকলেও তা মানুষের সামনে প্রকাশ না পায়।
· মনোযোগ দিয়ে ইন্টারভিউয়ার-এর প্রশ্ন শোনা- ইন্টারভিউ-এর গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ হচ্ছে মনোযোগ সহকারে প্রশ্নকর্তার প্রশ্নগুলো শোনা এবং তা বোঝার চেষ্টা করা। আর যদি না বুঝতে পারেন, তবে আরেকবার প্রশ্নটি বলার অনুরোধ করা উচিৎ।
· বিচক্ষণতার সাথে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দেয়া- বিচক্ষণতার সাথে প্রতিটি প্রশ্ন বুঝে তারপর তার উত্তর দেয়া উচিত। এতে করে কোন প্রকারের বোকামি প্রকাশ পাবে না।
· নির্দিষ্ট উদাহরণ দেয়া- ইন্টারভিউতে যদি উদাহরণ হিসেবে কোনো গল্প শেয়ার করতে হয় তবে অবশ্যই তা নির্দিষ্ট কিছু হতে হবে। অহেতুক এবং অবাস্তব কিছু যেন বলা না হয় এ বিষয়ে খেয়াল রাখা প্রয়োজন।
· বুঝতে না পারলে প্রশ্ন করা- প্রশ্নকর্তারা সব বিষয় নিয়ে কথা বলেন না। অনেক কিছু তারা কৌশলগতভাবেই এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এক্ষেত্রে আপনি যা জানতে চান তবে তাদের প্রশ্ন করা শেষে করতে পারেন। আপনার এ প্রশ্ন করা, কোম্পানিতে কাজ করার প্রতি আপনার আগ্রহ প্রকাশ করবে।
· ফলোআপ করা- ইন্টারভিউ শেষে কিছুদিন পর ই-মেইল কিংবা ফোনে কথা বলার মাধ্যমে প্রার্থীর ইন্টারভিউ বিষয়ক ফলোআপ করা উচিত। চাকরি নিয়ে নিজের আগ্রহ প্রকাশ করার জন্য এ চেষ্টা আপনার আত্মবিশ্বাস এবং ইচ্ছা আরও বাড়িয়ে দিবে।

Wednesday, October 19, 2016

লিভার সুস্থ রাখতে ৩টি খাবার

No comments :


অসুস্থ লিভারের কারণে ওজন বৃদ্ধি, হৃদরোগ, দীর্ঘ সময় ক্লান্তি অনুভব করা, হজমের সমস্যা, এলার্জি ইত্যাদি অসুখ দেখা দিতে পারে। তাই চিনে নিন এমন কিছু খাবার যা আপনার লিভারকে সুস্থ রাখবে।
রসুন
রসুনের এনজাইম লিভারের ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান পরিষ্কার করে। এতে আছে এলিসিন এবং সেলেনিয়াম যা লিভার পরিষ্কার রাখে এবং ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান হতে লিভারকে রক্ষা করে।
লেবু
লেবুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের লিভার পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এবং ডি লিমনেন লিভারে এনজাইম সক্রিয় করে। লেবুর ভিটামিন সি লিভারে বেশি করে এনজাইম তৈরি করে, যা হজম শক্তির জন্য উপযোগী।
আপেল
আপেলের পেক্টিন, ফাইবার দেহের পরিপাক নালী হতে টক্সিন ও রক্ত হতে কোলেস্টেরল দূর করে এবং সাথে সাথে লিভারকেও সুস্থ রাখে।
তবে একটা কথা মনে রাখবেন, আপনার যদি ডায়বেটিস বা হাইপারটেনশন বা অন্য কোনো রোগ থাকে, তাহলে যেকোনো খাদ্যাভ্যাস শুরু করার আগে আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ছবি এডিট ও শেয়ার করুন স্ন্যাপসিডে

No comments :



ছবিতে ইফেক্ট যোগ করা এবং গুগল প্লাসসহ অন্যান্য সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটে ছবি শেয়ার করার জন্য ডাউনলোড করুন গুগলের ফ্রি অ্যাপ স্ন্যাপসিড।
নানান রকমের ইফেক্ট ছাড়াও স্ন্যাপসিডে আরো বেশ কিছু ছবি এডিটিং টুল দেয়া হয়েছে। মৌলিক যেসব টুল, যেমন ছবি কাটছাঁট (ক্রপ) করা, সোজা-বাঁকা (রোটেট-স্ট্রেইটেন) করা, ছবির ওপর লেখা বসানো ইত্যাদির পাশাপাশি ছবির নির্দিষ্ট অংশ উজ্জ্বল বা ডার্ক করা ইত্যাদি বিভিন্ন ইফেক্ট দেয়ার সুবিধা রয়েছে। সব মিলিয়ে ২৫টি এডিটিং টুল দেয়া আছে। স্নাপসিড থেকে ছবি সরাসরি গুগল প্লাসে ব্যবহার করতে পারবেন। উল্লেখ্য, গুগল প্লাস ফেসবুকের মত অজ্ঞাত মানুষকে বন্ধুত্বের আবেদন পাঠাতে নিরুৎসাহ করে না, বরং তারা আরো এই জিনিসটিকেই উৎসাহ দেয়। এটাই এই দুই সোশ্যাল নেটওয়ার্কের মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য। তাহলে আজই ডাউনলোড করুন স্ন্যাপসিড এবং মেতে উঠুন চমৎকার সব ছবি এবং সেলফি তোলায়। অ্যাপটি বিনামূল্যেই পাওয়া যাচ্ছে প্লে স্টোরে।
আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার মতামত জানাতে ভিজিট করুন আমাদের ফেইসবুক পেইজে-
(ডাউনলোডে ডাটা খরচ প্রযোজ্য)

মহাবিজ্ঞানী শঙ্কু!

No comments :

বাংলা সাহিত্যে সায়েন্স ফিকশন উপন্যাস বা গল্পের সংখ্যা একেবারেই কম। তার মাঝে প্রোফেসর শঙ্কু নিজের অনন্য বৈশিষ্ট্যের কারণে সবার প্রিয়।
প্রোফেসর শঙ্কু ছোটখাট আত্মভোলা এক মানুষ, কিন্তু মাথা তার একেবারে ‘ব্রহ্মাস্ত্র’! টমাস আলভা এডিসনের পরে ইতিহাসের সবচে বড় উদ্ভাবক তিনি। অদ্ভুত অদ্ভুত সব আবিষ্কারের মালিক এই মহাবিজ্ঞানী।
প্রোফেসর শঙ্কু-কে নিয়ে সত্যজিৎ রায় লেখা শুরু করেছিলেন ১৯৬১ সালে। সেই যে শুরু, এরপর থেকে শঙ্কুর গল্প চলেছে সত্যজিৎ-এর মৃত্যু অবধি। ১৯৯২ সাল পর্যন্ত মোট ৪০টি গল্পে শঙ্কুর মজাদার আর অদ্ভুত নানা আবিস্কারে পাঠক হয়েছেন মুগ্ধ।
প্রফেসর শঙ্কুর গল্পগুলোকে কোন নির্দিষ্ট জাতের বলা চলে না। এদের বলা যেতে পারে সায়েন্স ফিকশন, আবার বলা যায় অ্যাডভেঞ্চারের গল্পও; ভ্রমণ অভিযানের আদলে রহস্য গল্প বললেও কি ভুল হবে? একবারেই না! কোনো ধারাভুক্ত না করাই ভালো, এগুলো শুধুই শঙ্কু-কাহিনী হয়েই থাকুক।
শঙ্কু কাহিনীগুলোতে একই সাথে আসে ভূগোলের সত্যি, বিজ্ঞানের তথ্য আর প্রকৃতির রহস্য। আধ্যাত্মিক বিষয়েও তার আছে প্রচুর জ্ঞান আর আগ্রহ। তাই পাতায় পাতায় আছে বিস্ময় আর মজার আবেশ।
‘প্রোফেসর শঙ্কু’ পড়তে পড়তে বারবার শ্রদ্ধা জাগে সত্যজিৎ রায়ের সৃজনশীলতার প্রতি, একটা মানুষের মাথায় এত কিছু কাজ করতো কী করে! ‘শঙ্কুসমগ্র’ প্রধানত কিশোর সাহিত্যের অন্তর্ভুক্ত হলেও সব বয়সের পাঠকদেরই ভাল লাগার মত একটা বই। যারা কিশোরবেলায় এ বই পড়েছেন, তারা বড় হয়ে গেলেও অবসরে নিশ্চয়ই মাঝেমধ্যে সেই পুরনো শঙ্কুর অভিযানগুলোতে সঙ্গী হতে চাইবেন!

Sunday, October 16, 2016

প্রমোশন পাওয়ার ১৬ টিপস

No comments :


প্রমোশন পাওয়ার ১৬ টিপস
রাত জেগে শিপমেন্ট ডেলিভারি দাও তুমি অথচ ক্রেডিট নেয় আরেকজন। বোনাস খায় অন্য আরেকজন। সারা বছর অমানবিক পরিশ্রম করলেও , বছর শেষে প্রমোশন পায় অন্য কেউ।
তাই প্রোমোশনের কথা চিন্তা করতে গেলে প্রথমেই বুঝতে হবে- প্রতিদিনের কাজ ঠিকমতো করে, কিছু এক্সট্রা এফোর্ট দিয়ে- চাকরি টিকিয়ে রাখা যায়, প্রমোশন জুটানো যায় না। প্রমোশন পেতে হলে প্রমোশন পাওয়ার লাইনে সিস্টেমেটিক এফোর্ট দিতে হবে। নিচের মতো করে-
.
১. প্রমোশন পাওয়ার জন্য টেকনিক্যাল স্কিলের চাইতেও প্রফেশনাল ইমেইল রাইটিং স্কিল অনেক অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। শুধু মাত্র ভালো ইমেইল এবং ভালো রিপোর্ট লিখে খুব সহজেই দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়।
২. প্রেজেন্টেশন এবং স্টোরি টেলিং স্কিল ডেভেলপ করতে হবে। অফিশিয়াল মিটিং ইফেক্টিভভাবে সঞ্চালন করার টেকনিক জানতে হবে। কোন ঘটনা, কনসেপ্ট বা আইডিয়াকে যত অল্প কথায় ইন্টারেস্টিং-ভাবে প্রেজেন্ট করতে পারবে, তত দ্রুত প্রমোশন পাবে।
৩. কোম্পানির ভিশন, ফিউচার স্ট্রাটেজি আর কঠিন কঠিন বিজেনসের টার্মিনোলজি ঠোটস্থ রাখতে হবে। মিটিংয়ে সুযোগ পেলেই সেগুলা ছাড়তে হবে।
৪. তোমার একজন মেন্টর বা ক্যারিয়ার কোচ বা উপদেষ্টা লাগবে। যে তোমার চাইতে উপরের লেভেলে আছে এবং তোমাকে গাইড করবে। কি কি স্কিল ডেভেলপ করা লাগবে, নতুন কোন সফটওয়্যার ট্রেনিং নেয়া লাগবে বলবে। তোমার বস, তোমার ক্যারিয়ার কোচ হলে সবচেয়ে ভালো। তাহলে বসের কথা অনুসারে সবকিছু করে ফেললে- বসকে প্রমোশনের জন্য চাপ দেয়াটা সহজ হবে।
.
৫. মাঝে মধ্যে উপরের লেভেলের লোকজনের সাথে লাঞ্চ বা কফি খেতে যাবা। সুযোগ পেলে উনার বাসা যেদিকে সেদিকে যাওয়ার দরকার না থাকলেও, উনার গাড়িতে লিফট চাইবা। আগে থেকে উনার প্রিয় টিম, প্রিয় মুভি জেনে উনার সাথে ইজি হওয়ার চেষ্টা করবা। এইভাবে কয়েকবার আলোচনা করতে পারলে; অফিসের নতুন প্রজেক্ট, কে চাকরি ছেড়ে দিচ্ছে, কোন পজিশন ওপেন হচ্ছে, সেগুলা কথায় কথায় হিন্টস পেয়ে যাবা। তখন সেই অনুসারে নিজেকে প্রস্তুত করা সহজ হবে।
৬. অফিসের কোন পার্টি মিস করা যাবে না। বরং পিকনিক, কালচারাল নাইট এর মতো বিশেষ পার্টিগুলো অর্গানাইজ করার দায়িত্ব নিবা। এই এক্সট্রা খাটুনি, ফাও প্রেসার নিলে, সহজেই উপরের লেভেলের লোকজনের সাথে পরিচয় ও ইন্টার‍্যাকশন বাড়বে। যা ফিউচারে অনেক কাজে লাগে।
৭. কলিগদের সাথে ঝামেলা পাকিয়ে, বসের সাথে ঝগড়া করে কোনদিনও প্রমোশন পাবে না। বরং ফ্রাস্ট্রেটেড হয়ে চাকরি ছেড়ে দেয়ার চান্স বাড়ে। তাই ঝামেলা না বাড়িয়ে চেষ্টা বাড়াও।
৮. অন্য ডিপার্টমেন্টের কাজে হেল্প করার সুযোগ থাকলে আগ বাড়িয়ে হেল্প করবা। তাহলে অন্য ডিপার্টমেন্টের বস, তোমার বসের সাথে কথা বলার সময়- তোমার সম্পর্কে ভালো কথা বলবে।
.
৯. কাকে কবে প্রমোশন দেয়া হবে, সেটা ঘোষণার আগের দিন বা পারফরম্যান্স রিভিউ করার দিন ঠিক হয় না। বরং তাদের হাব-ভাব, কাজের স্টাইল, এটিচিউড দেখে আগেই আন্দাজ করা যায়। সো, অফিসে যারা রিসেন্টলি প্রমোশন পাইছে তাদের লাস্ট এক বছরের এক্টিভিটির এনালাইসিস করো। তারা যে যে স্পেশাল ট্রেনিং, এমবিএ বা এক্সট্রা রেস্পন্সিবিলিটি নিছিলো, তুমিও সেগুলা করবা। দরকার হলে, রাত জেগে জেগে অনলাইনে স্টাডি করো। পার্টটাইম এমবিএতে ভর্তি হও।
১০. কথায় কথায় কমপ্লেইন করা লুজারদের কাছ থেকে দূরে থাকবা। অফিসে ক্যারিয়ার নিয়ে সিরিয়াস লোকজনের সাথে উঠা-বসা করবা। তাদের ফলো করবা। তাদের কাছে সাজেশন চাইবা।
.
১১. দৃষ্টি আকর্ষণ এবং ভালো কাজের সুনাম অর্জন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে সব হার্ডওয়ার্ক, সব এচিভমেন্ট সবসময় সবার নজরে আসবে না। তাই তোমার ভালো কাজের মার্কেটিং তোমাকেই করতে হবে। ছোটখাটো, বড়সড় সব এচিভমেন্টগুলা লিখে রাখবা। সপ্তাহে এক ঘন্টা সময় রাখবা- অফিসে বা অফিসের বাইরে, সেগুলা তোমার বস বা অফিসের বস লেভেলের লোকজনকে শুনানোর জন্য। তাদের ফিডব্যাক নেওয়ার জন্য।
.
১২. নিজের দৈনন্দিন কাজ ঠিকমতো করার পাশাপাশি উপরের লেভেলের কিছু এক্সট্রা দায়িত্ব নিতে হবে। যেটাকে বলে- Promote yourself. অর্থাৎ অফিশিয়াল প্রোমোশনের আগেই- প্রমোশন পাওয়া লেভেলের কাজ করা। যাতে ওই পজিশনে দিলে তুমি কাজ করতে পারবেন সেটা প্রমোশনের আগেই প্রমাণ করা। তাই বস ছুটিতে গেলে- বসের হয়ে উপরের লেভেলের লোকজনের সাথে প্রফেশনালিজম শো করার সুযোগটা ইফেক্টিভলি কাজে লাগাতে হবে।
১৩. নিত্য নতুন উদ্যোগ নিতে হবে। কোন প্রব্লেম দেখতে পেলে, ইফেক্টিভ সল্যুশন নিয়ে বস বা উপরের লেভেলের লোকজনের সাথে কথা বলতে হবে। বস বা অন্য কেউ কোন একটা কাজ শেষ করতে না পারলে, নিজে সময় বের করে ওদের হেল্প করতে হবে। তাতে উপরের লেভেলের লোকজনের আস্থা অর্জন করা সহজ হবে। তখন নতুন কিছু নিয়ে আলোচনা করতে গেলে, তোমার ডাক পড়বে। নতুন পজিশন খালি হলে তোমাকে কনসিডার করবে।
.
১৪. তোমার অগ্রগতির সিঁড়ির দরজা তোমার বসের হাতে। তাকে পাশ কাটিয়ে কোনভাবেই প্রমোশন পাওয়া যাবে না। সে যত ভালো বা যত খারাপই হোক না কেনো, তার সাথে সম্পর্ক ভালো রাখতে হবে। চান্স পেলে, বসের উপরের লেভেলের লোকজনের সামনে, বসের সুনাম করতে হবে। দরকার হলে, নিজের কাজ দিয়ে বসের প্রশংসা করে দিবা। মনে রাখবা- বসকে যত এক্সট্রা ক্রেডিট দিবা, তার তিনগুণ ফেরত পাবা।
এতে অন্যরা তোমাকে তেলের টাংকি বললেও - তুমি এটাকে প্রোমোশনের ইনভেস্টমেন্ট হিসেবে চিন্তা করবে। তাই বস ভুল বললে, অন্যদের সামনে তার ভুল ধরবা না। কারণ বসরে বিপদে ফেলানোর চেষ্টা করলে, কিছুদিন পরে চাকরি নিয়ে টানাটানি পড়বে।
১৫. ম্যানেজার এক্সট্রা কাজ দিলে বা উপরের লেভেলের কোন বস কোন কিছু করে দিতে বললে - কখনোই না বলা যাবে না। বরং ইম্পরট্যান্ট মিটিং এর আগে ম্যানেজারকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো বুলেট পয়েন্টে আকারে গুছিয়ে দিলে, বস অনেক হ্যাপি হবে।
.
১৬. কখনো দেরি করে আসবা না। আগে থেকে না বলে, হুট করে ছুটি নিবা না। বসের আগে অফিস থেকে বের হবা না। অফিসে চ্যাটিং, ফেইসবুকিং বা ফোনে বেশি কথা বলবা না। প্রফেশনাল ড্রেস-আপ করবা। প্রফেশনাল রিলেশন বজায় রাখবা।
প্রোমোশনের জন্য চেষ্টা করা একটা বড় ধরণের কমিটমেন্ট। সো, এই কমিটমেন্ট অনুসারে ফ্যামিলি, পার্সোনাল ঝামেলা গুলি গুছিয়ে নাও। ছয় মাস থেকে এক বছরের টার্গেট নিয়ে নামো। স্কিল ডেভেলপ করো। প্রমোশন অর্জন করো।
লিখেছেন: Jhankar Mahbub