Sunday, November 6, 2016
YouTube SEO এবার ভিডিও এবং চ্যানেল দুই তাই Rank করবেই in sha allah
কি ভাই ভিডিও ভিউ হয় না, ভিউ না হলে আর্নিং হবে কি ভাবে ? ? ?
তাই আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম YouTube SEO
এবার ভিডিও এবং চ্যানেল দুই তাই Rank করবেই in sha allah.
১। চ্যানেল নামঃ আপনার প্রত্যেকটা পণ্যের/নিশ এর জন্য একটা আলাদা ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। ধরুন আপনি টার্গেট করেছেন “Lose Weight in 30 Days”, তাহলে একটা চ্যানেল তৈরি করুন যা হবে “Lose Weight in 30 Days” অথবা তার খুব কাছাকাছি “Lose Weight in 30 Days Quickly” “Lose Weight in 30 Days Very fast”. এটা হবে আপনার ভিডিও এর জন্য মেজর এস ই ও পাওয়ার বলা চলে। এর চেয়ে ও গুরত্তপুর্ন হচ্ছে যা আপনার টার্গেট করা রিলেটেড কী ওয়ার্ড গুলো কেও মার্কেট করতে সাহায্য করবে যেমন “Lose Weight in 30 Days Review” “Quick Lose Weight in 30 Days” “Learn How To Lose Weight in 30 Days”
২। টাইটেলঃ টাইটেল খুবই গুরত্তপুর্ন এস ই ও তে তা সবাই জানেন যা আপনার ভিডিও এর জন্য খুব দরকারি অন পেজ ফ্যাক্টর। তাই আপনার ভিডিও তে এমন একটি টাইটেল দিন যা আপনার প্রধান কী ওয়ার্ড কে টার্গেট করে যেটা ছাড়া আর কিছুই টাইটেল এ দিবেন না। যেমন আপনার কী ওয়ার্ড যদি “Lose Weight in 30 Days Review” হয় তাহলে এটাই আপনার টাইটেল হবে।
৩। বর্ননাঃ এটা অত্যন্ত গুরত্তপুর্ন একটা অংশ অনপেজ ফ্যাক্টর এ। এটা লিখার সময় আপনার কী ওয়ার্ড কে প্রথমে রাখবেন যেমনঃ Lose Weight in 30 Days:
http://www.outsourcingbdjobs.com/এরপর কী ওয়ার্ড কে হাইলাইট করে একটা সুন্দর ডেসক্রিপশান দিবেন। হম আপনি চাইলে এখানে কী ওয়ার্ড স্টাফিং করতে পারবেন । আপনার কী ওয়ার্ড কে ৩ থেকে ৪ বার মেনশান করতে পারবেন এখানে পাশাপাশি LSI কী ওয়ার্ড গুলো ব্যাবহার করতে পারবেন।
৪। ট্যাগঃ ৩য় গুরত্তপুর্ন ফ্যাক্টর এটা। এখানে আপনি আপনার নিশ রিলেটেড টপিক গুলো কে ট্যাগ করতে পারেন এবং ইউটিউব আপনাকে কোন ট্যাগ রিকোমেন্ড করলে ওগুলো দিতে পারেন। ইউটিউব আপনাকে সিঙ্গেল ট্যাগ এর জন্য ৩০ ক্যারেক্টার এলাও করবে এবং কম্বাইন্ড ট্যাগ এর জন্য মেক্সিমাম ৫০০ ক্যারেক্টার এলাও করবে। তাই আপনি এখানে ওইভাবে সব ব্যাবহার করতে পারেন।
আপনার ভিডিও এর অনপেজ অপ্টিমাইজড সম্পুর্ন তাইলে আমরা এইবার অফপেজ ফ্যাক্টর এ চলে যাই।
১। ভিউজঃ আপনার কম্পিটিটর এর ভিডিও থেকেও আপনার ভিডিও এর ভিউজ বেশি থাকতে হবে। এটাই সিম্পল। যদি আপনার অনপেজ অপ্টিমাইজড ভাল হয় তাহলে আপনার ভিউজ কিছুটা বাড়তে থাকবে। এছাড়াও আপনি ডিরেক্টলি ভিউজ কিনে নিতে পারেন, তবে এটা অবশ্যই নেচারেল হতে হবে যেটা বলা হবে “SLOW VIEWS” এবং এটা যাতে দেখতে বট স্টাইল টাইপ না হয় (৩ ঘন্টাই ১০০০০ ভিউজ) যেটা ইউটিউব অনেকটাই ধরতে পারে। আরো ভাল হয় যদি কিছু সোশাল এক্সচেঞ্জ সাইট এ সাইন আপ করে রাখেন যেমনঃ Addmefast, Youlikehits, Vagex.
২। এছাড়াও আপনি মাইক্রো ওয়ার্কারস এ ক্যাম্পেইন ক্রিয়েট করার মাধ্যমে আপনি নেচারেলি আপনার চ্যানেল এর সাবস্ক্রাইবারস, লাইক, কমেন্টস পেতে পারেন।
৩। আমরা যখনি ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড করি এরপরই আমরা একটা এম্বেড কোড পাই যেটা আমরা অন্য সাইট এ ব্যাবহার করতে পারি। তাই যত জাইগাই এই এম্বেডেড কোড টা আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন করবেন। যেমন আপনার পার্সোনাল ব্লগে, আপনার ফেবু ফানপেজ এ, আপনার নিজের ফেবু ওয়াল এ, ওয়েব ২ প্রপার্টিজ এ যেগুলো আপনি কন্ট্রোল করতে পারেন (Squidoo, Multiply etc) এবং যত জাইগাই আপনি পারেন। নিচে কিছু সাইট দেয়া হল:
Buzzfeed.com
Myvidster.com
Videosift.com
Wonderhowto.com
Break.com
Spike.com
Twitvid.com
Flixya.com
Indyarocks.com
ওকে এটা হচ্ছে সংক্ষেপে ইউটিউব মার্কেটিং। এর সাথে সাথে আপনাকে আরো কিছু কাজ চালিয়ে যেতে হবে গুগল সার্প পাওয়ার জন্য যা হতে পারে, সোশাল বুকমার্ক, ফোরাম প্রোফাইল এই টাইপ এর ব্যাকলিঙ্ক গুলো। কোন ধরনের ব্ল্যাক হ্যাট পদ্ধতি ব্যাবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে যদিও রিস্ক আপনার উপর।
বাড়তি কথাঃ ভিডিও আপলোড করার আগে আপনার ভিডিও কে রিনেম করে নিবেন আপনার টার্গেটেড কী ওয়ার্ড ধারা। সবসময় চেষ্টা করবেন আপনার চ্যানেল কে অথোরিটি প্রধান করার জন্য কিভাবে যেমন যদি আপনার টার্গেট ভিডিও টা হয় Weight Loss নিয়ে তাহলে ওখানে আপনি Dieting tips, Keeping fit, workout এইগুলোর উপরও ভিডিও রাখতে পারেন। এইগুলো আপনাকে অথোরিটি প্রধানের পাশাপাশি সার্প রাঙ্কিং এও সাহায্য করবে। ইউটিউব এ এখন অন্যর চ্যানেল কে ফিচার করার অপশান দিয়েছে তাই আপনি টপিক রিলেটেড অন্যের চ্যানেল ফিচার করতে পারেন আরো অথোরিটি বাড়ানোর জন্য। (একদম টার্গেটেড কম্পিটিটর কে ফিচার কইরেন না)।
তথ্যসুত্রঃ গুগোল, ওয়েব (বিভিন্ন ব্লগ সাইট) এবং নিজের অভিজ্ঞতা।
তাই আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম YouTube SEO
এবার ভিডিও এবং চ্যানেল দুই তাই Rank করবেই in sha allah.
১। চ্যানেল নামঃ আপনার প্রত্যেকটা পণ্যের/নিশ এর জন্য একটা আলাদা ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। ধরুন আপনি টার্গেট করেছেন “Lose Weight in 30 Days”, তাহলে একটা চ্যানেল তৈরি করুন যা হবে “Lose Weight in 30 Days” অথবা তার খুব কাছাকাছি “Lose Weight in 30 Days Quickly” “Lose Weight in 30 Days Very fast”. এটা হবে আপনার ভিডিও এর জন্য মেজর এস ই ও পাওয়ার বলা চলে। এর চেয়ে ও গুরত্তপুর্ন হচ্ছে যা আপনার টার্গেট করা রিলেটেড কী ওয়ার্ড গুলো কেও মার্কেট করতে সাহায্য করবে যেমন “Lose Weight in 30 Days Review” “Quick Lose Weight in 30 Days” “Learn How To Lose Weight in 30 Days”
২। টাইটেলঃ টাইটেল খুবই গুরত্তপুর্ন এস ই ও তে তা সবাই জানেন যা আপনার ভিডিও এর জন্য খুব দরকারি অন পেজ ফ্যাক্টর। তাই আপনার ভিডিও তে এমন একটি টাইটেল দিন যা আপনার প্রধান কী ওয়ার্ড কে টার্গেট করে যেটা ছাড়া আর কিছুই টাইটেল এ দিবেন না। যেমন আপনার কী ওয়ার্ড যদি “Lose Weight in 30 Days Review” হয় তাহলে এটাই আপনার টাইটেল হবে।
৩। বর্ননাঃ এটা অত্যন্ত গুরত্তপুর্ন একটা অংশ অনপেজ ফ্যাক্টর এ। এটা লিখার সময় আপনার কী ওয়ার্ড কে প্রথমে রাখবেন যেমনঃ Lose Weight in 30 Days:
http://www.outsourcingbdjobs.com/এরপর কী ওয়ার্ড কে হাইলাইট করে একটা সুন্দর ডেসক্রিপশান দিবেন। হম আপনি চাইলে এখানে কী ওয়ার্ড স্টাফিং করতে পারবেন । আপনার কী ওয়ার্ড কে ৩ থেকে ৪ বার মেনশান করতে পারবেন এখানে পাশাপাশি LSI কী ওয়ার্ড গুলো ব্যাবহার করতে পারবেন।
৪। ট্যাগঃ ৩য় গুরত্তপুর্ন ফ্যাক্টর এটা। এখানে আপনি আপনার নিশ রিলেটেড টপিক গুলো কে ট্যাগ করতে পারেন এবং ইউটিউব আপনাকে কোন ট্যাগ রিকোমেন্ড করলে ওগুলো দিতে পারেন। ইউটিউব আপনাকে সিঙ্গেল ট্যাগ এর জন্য ৩০ ক্যারেক্টার এলাও করবে এবং কম্বাইন্ড ট্যাগ এর জন্য মেক্সিমাম ৫০০ ক্যারেক্টার এলাও করবে। তাই আপনি এখানে ওইভাবে সব ব্যাবহার করতে পারেন।
আপনার ভিডিও এর অনপেজ অপ্টিমাইজড সম্পুর্ন তাইলে আমরা এইবার অফপেজ ফ্যাক্টর এ চলে যাই।
১। ভিউজঃ আপনার কম্পিটিটর এর ভিডিও থেকেও আপনার ভিডিও এর ভিউজ বেশি থাকতে হবে। এটাই সিম্পল। যদি আপনার অনপেজ অপ্টিমাইজড ভাল হয় তাহলে আপনার ভিউজ কিছুটা বাড়তে থাকবে। এছাড়াও আপনি ডিরেক্টলি ভিউজ কিনে নিতে পারেন, তবে এটা অবশ্যই নেচারেল হতে হবে যেটা বলা হবে “SLOW VIEWS” এবং এটা যাতে দেখতে বট স্টাইল টাইপ না হয় (৩ ঘন্টাই ১০০০০ ভিউজ) যেটা ইউটিউব অনেকটাই ধরতে পারে। আরো ভাল হয় যদি কিছু সোশাল এক্সচেঞ্জ সাইট এ সাইন আপ করে রাখেন যেমনঃ Addmefast, Youlikehits, Vagex.
২। এছাড়াও আপনি মাইক্রো ওয়ার্কারস এ ক্যাম্পেইন ক্রিয়েট করার মাধ্যমে আপনি নেচারেলি আপনার চ্যানেল এর সাবস্ক্রাইবারস, লাইক, কমেন্টস পেতে পারেন।
৩। আমরা যখনি ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড করি এরপরই আমরা একটা এম্বেড কোড পাই যেটা আমরা অন্য সাইট এ ব্যাবহার করতে পারি। তাই যত জাইগাই এই এম্বেডেড কোড টা আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন করবেন। যেমন আপনার পার্সোনাল ব্লগে, আপনার ফেবু ফানপেজ এ, আপনার নিজের ফেবু ওয়াল এ, ওয়েব ২ প্রপার্টিজ এ যেগুলো আপনি কন্ট্রোল করতে পারেন (Squidoo, Multiply etc) এবং যত জাইগাই আপনি পারেন। নিচে কিছু সাইট দেয়া হল:
Buzzfeed.com
Myvidster.com
Videosift.com
Wonderhowto.com
Break.com
Spike.com
Twitvid.com
Flixya.com
Indyarocks.com
ওকে এটা হচ্ছে সংক্ষেপে ইউটিউব মার্কেটিং। এর সাথে সাথে আপনাকে আরো কিছু কাজ চালিয়ে যেতে হবে গুগল সার্প পাওয়ার জন্য যা হতে পারে, সোশাল বুকমার্ক, ফোরাম প্রোফাইল এই টাইপ এর ব্যাকলিঙ্ক গুলো। কোন ধরনের ব্ল্যাক হ্যাট পদ্ধতি ব্যাবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে যদিও রিস্ক আপনার উপর।
বাড়তি কথাঃ ভিডিও আপলোড করার আগে আপনার ভিডিও কে রিনেম করে নিবেন আপনার টার্গেটেড কী ওয়ার্ড ধারা। সবসময় চেষ্টা করবেন আপনার চ্যানেল কে অথোরিটি প্রধান করার জন্য কিভাবে যেমন যদি আপনার টার্গেট ভিডিও টা হয় Weight Loss নিয়ে তাহলে ওখানে আপনি Dieting tips, Keeping fit, workout এইগুলোর উপরও ভিডিও রাখতে পারেন। এইগুলো আপনাকে অথোরিটি প্রধানের পাশাপাশি সার্প রাঙ্কিং এও সাহায্য করবে। ইউটিউব এ এখন অন্যর চ্যানেল কে ফিচার করার অপশান দিয়েছে তাই আপনি টপিক রিলেটেড অন্যের চ্যানেল ফিচার করতে পারেন আরো অথোরিটি বাড়ানোর জন্য। (একদম টার্গেটেড কম্পিটিটর কে ফিচার কইরেন না)।
তথ্যসুত্রঃ গুগোল, ওয়েব (বিভিন্ন ব্লগ সাইট) এবং নিজের অভিজ্ঞতা।
Subscribe to:
Post Comments
(
Atom
)
No comments :
Post a Comment